বাংলাদেশের সামরিক খাতে ভারতের গোড়া রাজনীতি
লেখা শুরুর আগে কিছু কথা বলেনেই....
রোহিঙ্গা ইস্যু - আমি সেয়ার দিচ্ছি, আপনি সেয়ার দিচ্ছেন। আমরা সবাই সেয়ার দিচ্ছি! - এরা এখন অসহ্য হয়ে গেছে! -- আর ভালো লাগছে না!…. এখন দেশ থেকে বিতারিত করতে হবে!
.
অথচ, আমরা কাশ্মীরের জনগণের জন্য নিজের জীবন দিয়ে দিচ্ছি। গাজওয়ায়ে হিন্দের অপেক্ষা করছি! -- কাশ্মীরের জনতার সাথে যা করছে মোদি - অং সান সুচি কিন্তু তাই করেছিলো! -- স্থানটা ভিন্ন!… একটার নাম রাখাইন আর আরেকটার নাম কাশ্মীর!
.
আমরা কি আদৌ কাশ্মীরের মুসলিমের জন্য কাঁদছি??? না কাশ্মীরের জন্য কাঁদিছি না। -- আমাদের আচরণটা আসলে একটা জেদ! ভারতের প্রতি ঘৃণার একটা বহিঃপ্রকাশ!
.
কারন, দেশের ৮% জনতা যখন দিল্লীর দালাল সরকারের বরাতে দেবতা মোদির ক্ষমতা দেখিয়ে যখন ৯০% জনতার সামনে মোড়লগিরি দেখাচ্ছে, তা কি আর সইবে?
.
কিছুতো আছে একবারে কট্টরপন্থী! এসব **য়োরের বাচ্চাদের জন্য তো কোন কথাই বলা যায় না! ধরুন, ভারত নিয়ে কোন একটা মন্তব্য করলাম তো এরা ধর্ম নিয়ে গালিগালাজ শুরু করে দেয়!!!! চাইলে আমিও অনেক কিছুই বলতে পারতাম!!! কিন্তু, ---- থাক আর বললাম না!
.
এরা একটা কথাই বলে, একমাত্র ভারতের জন্যই আমরা স্বাধীন হয়েছি! শেষ একমাস দেখায়া দিসে, আর বাকি মাস গুলাতে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা তো আঙুল চুষছে!? -- এরা শুধু ইসলাম বিরোধী না, দেশের শত্রুও বটে!! কিন্তু, কিছু দেশ প্রেমিক ভায়েরা আজো আছে বলে এখনো সেই সম্প্রীতি টিকে আছে। আমি তাদের জন্যই সবাইকে সম্মান করি!
.
তো, দেশের প্রধান শত্রু ভারতের এই ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রধান কারন, বাংলাদেশের সামরিক খাতে ভারতের অবস্থান আরো শক্তিশালী করা এবং চীনের প্রভাব কমানো। আরো একটা ব্যাপার হলো ভারতের তৈরি সেকেলে প্রযুক্তির সমরাস্ত্র সাধারণত কোন দেশ নিতে চায় না! আর তাই ভারতের ওসব কোম্পানি গুলোকে ফ্রন্টে আনতেও এই বিনিয়োগ হতে পারে। আরো একটা ব্যাপার…. বাংলাদেশের সিলেটে ইউরেনিয়াম নামক ধাতু পাওয়া গেছে। যা পারমাণবিক বোমা বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট! বাংলাদেশ পাছেনা পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র হয়ে যায়, এই ভয়ও ভারতের আছে। ভারত বহুবার নজরদারির আবেদনও করেছিলো। কিন্তু তা গ্রান্টেড হয় নি! এরপর আরো একটা ব্যাপার হলো, এটা একটা রাজনৈতিক কৌশল ও হতে পারে! -- রাজনীতি হলো, মুসলিম - মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ থেকে বাংলাদেশের জনগণ সবসময় পাক সমর্থক!! {কিছু আওয়ামী জারজ ব্যাতীত। এরা, যারা পাক বিরোধী, আপনি তাদের আচরণে মুসলিম বিরোধিতা তথা মুনাফেকি পাবেন। ব্যাপারটা এমননা, যে পাকিস্তানকেই সমর্থন করতে হবে। জাতীয়তাবাদী মূল্যবোধে সে পাকিস্তান ঘৃণা করতেই পারে। কিন্তু এরপরেও মিলিয়ে দেইখেন, এরা মুসলিম বিরোধী আচরণ করে থাকে। কিন্তু, আওয়ামীলিগেও প্রায় ৬০% পাক সমর্থক পাবেন। গ্যারান্টি।} -- তো এই সমর্থন থেকেও ভারতের প্রতি কেমন একটা বিরোধ বিরোধ ভাব আসে। যার দরুন, কাশ্মীর ইস্যুতে বাংলাদেশ চাইলেও ভারতের পক্ষে আর্মি ডিপ্লয় করতে পারবে না, বড়সড় আন্দোলন হয়ে যেতে পারে! তাই এই ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগে বাংলাদেশের কিছু আর্মি প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে যেতেই পারে! তারপর…………..। যাই হোক, এটা অনেক দূরদর্শী চিন্তা!
.
আরো একটা ব্যাপার আছে। আমরা জানি পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিশ্বেত ৬ষ্ট অবস্থানে ছিলো।(এখন ১১তে)। যাইহোক, শক্তিশালী সেনাবাহিনীর তালিকায় পাক সেনাবাহিনী একটি। প্রচুর সিকিউরডও বলা চলে! তাদের অনেক মিশন এতটাই গোপনীয়তার সাথে করা হয় যে "ডান চোখ টের পায়না বা চোখে কি হইসে"। -- সেই আর্মিতে কিছুদিন আগে ভারতীয় " র" ধরাপড়সিলো। সে পাকিস্তান আর্মির অনেক তথ্য ফাস করে দিয়েছিলো। -- পাক-সেনাবাহীনির এই অবস্থা!!!! তাইলে বাংলাদেশের কি অবস্থা বুঝেন! এইনে তো……. থাক বললাম না।
.
এরপর, ৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ২০ বছর মেয়াদে শোধ করতে হবে। -- বুঝাই যাচ্ছে, এতে ভারতের কোন লাভই নেই! কিন্তু এরপরেও কেন এই সহায়তা???? -- এই ২০ বছর সময়টাই একটা বাজে রাজনীতি!! বাংলাদেশ ভারতের নিকট টোটাল ২০ বছর দায় বদ্ধ!!…..
.
আর কিছু বলবো না। এমনিতেই বাংলাদেশের সামরিক খাত প্রায়্য ধ্বংসের পথে! যেই মিয়ানমার বাংলাদেশ কে ভয় পেত, আজ তারা আমাদের চেয়ে এগিয়ে। -- যদি রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুদ্ধ হয়ও, পারবে বলে মনে হয়না! -- এরপর কিছুদিনের মাঝে তারা "এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার " কিনতেসে! -- এয়ার এটাক দিতেও সমস্যা হবে না মনে করছি।
.
যাইহোক, যত দিল্লীর দালালি হবে, ততই আমরা ধ্বংসের পথে এগুতে থাকবো, আর খালি হারাতে থাকবো। যেমনটা হারিয়েছিলাম " তালপট্টি দ্বীপ"!……
.
#অরণ্য
রোহিঙ্গা ইস্যু - আমি সেয়ার দিচ্ছি, আপনি সেয়ার দিচ্ছেন। আমরা সবাই সেয়ার দিচ্ছি! - এরা এখন অসহ্য হয়ে গেছে! -- আর ভালো লাগছে না!…. এখন দেশ থেকে বিতারিত করতে হবে!
.
অথচ, আমরা কাশ্মীরের জনগণের জন্য নিজের জীবন দিয়ে দিচ্ছি। গাজওয়ায়ে হিন্দের অপেক্ষা করছি! -- কাশ্মীরের জনতার সাথে যা করছে মোদি - অং সান সুচি কিন্তু তাই করেছিলো! -- স্থানটা ভিন্ন!… একটার নাম রাখাইন আর আরেকটার নাম কাশ্মীর!
.
আমরা কি আদৌ কাশ্মীরের মুসলিমের জন্য কাঁদছি??? না কাশ্মীরের জন্য কাঁদিছি না। -- আমাদের আচরণটা আসলে একটা জেদ! ভারতের প্রতি ঘৃণার একটা বহিঃপ্রকাশ!
.
কারন, দেশের ৮% জনতা যখন দিল্লীর দালাল সরকারের বরাতে দেবতা মোদির ক্ষমতা দেখিয়ে যখন ৯০% জনতার সামনে মোড়লগিরি দেখাচ্ছে, তা কি আর সইবে?
.
কিছুতো আছে একবারে কট্টরপন্থী! এসব **য়োরের বাচ্চাদের জন্য তো কোন কথাই বলা যায় না! ধরুন, ভারত নিয়ে কোন একটা মন্তব্য করলাম তো এরা ধর্ম নিয়ে গালিগালাজ শুরু করে দেয়!!!! চাইলে আমিও অনেক কিছুই বলতে পারতাম!!! কিন্তু, ---- থাক আর বললাম না!
.
এরা একটা কথাই বলে, একমাত্র ভারতের জন্যই আমরা স্বাধীন হয়েছি! শেষ একমাস দেখায়া দিসে, আর বাকি মাস গুলাতে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা তো আঙুল চুষছে!? -- এরা শুধু ইসলাম বিরোধী না, দেশের শত্রুও বটে!! কিন্তু, কিছু দেশ প্রেমিক ভায়েরা আজো আছে বলে এখনো সেই সম্প্রীতি টিকে আছে। আমি তাদের জন্যই সবাইকে সম্মান করি!
.
তো, দেশের প্রধান শত্রু ভারতের এই ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রধান কারন, বাংলাদেশের সামরিক খাতে ভারতের অবস্থান আরো শক্তিশালী করা এবং চীনের প্রভাব কমানো। আরো একটা ব্যাপার হলো ভারতের তৈরি সেকেলে প্রযুক্তির সমরাস্ত্র সাধারণত কোন দেশ নিতে চায় না! আর তাই ভারতের ওসব কোম্পানি গুলোকে ফ্রন্টে আনতেও এই বিনিয়োগ হতে পারে। আরো একটা ব্যাপার…. বাংলাদেশের সিলেটে ইউরেনিয়াম নামক ধাতু পাওয়া গেছে। যা পারমাণবিক বোমা বানানোর জন্য উৎকৃষ্ট! বাংলাদেশ পাছেনা পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র হয়ে যায়, এই ভয়ও ভারতের আছে। ভারত বহুবার নজরদারির আবেদনও করেছিলো। কিন্তু তা গ্রান্টেড হয় নি! এরপর আরো একটা ব্যাপার হলো, এটা একটা রাজনৈতিক কৌশল ও হতে পারে! -- রাজনীতি হলো, মুসলিম - মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ থেকে বাংলাদেশের জনগণ সবসময় পাক সমর্থক!! {কিছু আওয়ামী জারজ ব্যাতীত। এরা, যারা পাক বিরোধী, আপনি তাদের আচরণে মুসলিম বিরোধিতা তথা মুনাফেকি পাবেন। ব্যাপারটা এমননা, যে পাকিস্তানকেই সমর্থন করতে হবে। জাতীয়তাবাদী মূল্যবোধে সে পাকিস্তান ঘৃণা করতেই পারে। কিন্তু এরপরেও মিলিয়ে দেইখেন, এরা মুসলিম বিরোধী আচরণ করে থাকে। কিন্তু, আওয়ামীলিগেও প্রায় ৬০% পাক সমর্থক পাবেন। গ্যারান্টি।} -- তো এই সমর্থন থেকেও ভারতের প্রতি কেমন একটা বিরোধ বিরোধ ভাব আসে। যার দরুন, কাশ্মীর ইস্যুতে বাংলাদেশ চাইলেও ভারতের পক্ষে আর্মি ডিপ্লয় করতে পারবে না, বড়সড় আন্দোলন হয়ে যেতে পারে! তাই এই ৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগে বাংলাদেশের কিছু আর্মি প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে যেতেই পারে! তারপর…………..। যাই হোক, এটা অনেক দূরদর্শী চিন্তা!
.
আরো একটা ব্যাপার আছে। আমরা জানি পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিশ্বেত ৬ষ্ট অবস্থানে ছিলো।(এখন ১১তে)। যাইহোক, শক্তিশালী সেনাবাহিনীর তালিকায় পাক সেনাবাহিনী একটি। প্রচুর সিকিউরডও বলা চলে! তাদের অনেক মিশন এতটাই গোপনীয়তার সাথে করা হয় যে "ডান চোখ টের পায়না বা চোখে কি হইসে"। -- সেই আর্মিতে কিছুদিন আগে ভারতীয় " র" ধরাপড়সিলো। সে পাকিস্তান আর্মির অনেক তথ্য ফাস করে দিয়েছিলো। -- পাক-সেনাবাহীনির এই অবস্থা!!!! তাইলে বাংলাদেশের কি অবস্থা বুঝেন! এইনে তো……. থাক বললাম না।
.
এরপর, ৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ২০ বছর মেয়াদে শোধ করতে হবে। -- বুঝাই যাচ্ছে, এতে ভারতের কোন লাভই নেই! কিন্তু এরপরেও কেন এই সহায়তা???? -- এই ২০ বছর সময়টাই একটা বাজে রাজনীতি!! বাংলাদেশ ভারতের নিকট টোটাল ২০ বছর দায় বদ্ধ!!…..
.
আর কিছু বলবো না। এমনিতেই বাংলাদেশের সামরিক খাত প্রায়্য ধ্বংসের পথে! যেই মিয়ানমার বাংলাদেশ কে ভয় পেত, আজ তারা আমাদের চেয়ে এগিয়ে। -- যদি রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুদ্ধ হয়ও, পারবে বলে মনে হয়না! -- এরপর কিছুদিনের মাঝে তারা "এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার " কিনতেসে! -- এয়ার এটাক দিতেও সমস্যা হবে না মনে করছি।
.
যাইহোক, যত দিল্লীর দালালি হবে, ততই আমরা ধ্বংসের পথে এগুতে থাকবো, আর খালি হারাতে থাকবো। যেমনটা হারিয়েছিলাম " তালপট্টি দ্বীপ"!……
.
#অরণ্য
Comments
Post a Comment