দাদা বিশ্বাস করেন, আমরাই পরিবর্তন হবো না!
ইদানিং বাংলাদেশে মহামাড়ির মতো এই ট্রান্সজেন্ডার সমস্যা ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই ব্যাধি ছড়াতে কিছু মানুষ ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়ার মতো আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ইউটিউবার, নাম নিয়েই বলি... মজার টিভির মাহসান স্বপ্ন। সে সরাসরি এই সমকামিতাকে উষ্কে দিচ্ছে। ভারতে গিয়ে লেইম ভিডিও বানায় আর বাংলাদেশে এগুলো প্রচার করে! আর সেই প্রচারক দের সমর্থকদের তালিকায় সরাসরি যুক্ত হয়েছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়!!! সতিই এই ব্যাধির বিরুদ্ধে সবারই সোচ্চার হওয়া উচিত। এখন কিভাবে সোচ্চার হবো? আন্দোলন করে না হোক, বয়কটের মাধ্যমে তো করাই যেতে পারে! তাই না? কিন্তু দেইখেন, আমার দেশের ফেসবুক বাঙ্গালীরা ঠিকই ফেসবুকের নিউজফিড কাঁপায় দিলেও বাস্তবে তারা ঠিকই তাদের সন্তানদের ব্র্যাকে ভর্তি করাবে। ব্র্যাকের কোয়ালিটি আছে, হেনতেন বলে ভর্তি করাবে। আরে ভাই, কোয়ালিটি আমরা মানে ছাত্ররা নির্ধারণ করি প্রতিষ্ঠান না। কিছু উদাহরণ দেই, ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা রকেট বানাচ্ছেন। একদম নতুন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির স্টুডেন্টস দেখলাম মাইক্রোসফটে জব পেয়েছে! আরেক নতুন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ...