গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত কিট ও সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের রাজনীতি।
ঘটনা হচ্ছে, ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত কিট, যা ড. বিজন কুমার শীল তৈরি করেছিলেন সেটা সরকার গ্রহণ করেন নি। কেন করেন নি? উত্তর হচ্ছে কারনটা জানা নেই। বিভিন্ন অযুহাতে সেটা রিফিউজ করে দেয়া হয়েছে।
কি এই বিশেষ করোনার কিট?
এই বিশেষ করোনার কিটের সাহায্য জানা যাবে যে কোন ব্যাক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো কি না। অর্থাৎ, ধরুন আপনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন কিন্তু কোন উপসর্গ দেখা যায়নাই, যার কারনে আপনি টেস্ট করান নাই। আর আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হওয়ায় আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এই কিটের মাধ্যমে টেস্ট করলে বুঝা যাবে আপনার শরীরের করোনা প্রবেশ করেছিলো কি না।
সরকারের এই রিফিউজ কেন? কারন হচ্ছে লস প্রজেক্ট।
আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করবে, টেস্ট করালে আবার সরকারের লস প্রজেক্ট হবে কিভাবে? -- আমি বলবো, যেহেতু এটা এন্টিবডি কিট সেহেতু এর দ্বারা টেস্ট করালে সহজেই বুঝা যাবে যে কে আক্রান্ত হয়েছিলো এবং সুস্থ হয়ে গিয়েছিলো। আমি আরো বুঝিয়ে বলছি, ধরুন আপনি আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন। কোন চিকিৎসা লাগে নাই। এখন এই কিট দিয়ে টেস্ট করালে দেখা যাবে এমন শত শত আবাল বৃদ্ধ বনিতাদের মাঝে বেশির ভাগই বিনা চিকিৎসায় সুস্থ হয়েছেন। ফলে মানুষের আতঙ্ক অনেকটাই কমবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্রিফিং এ প্রায়ই বলেন, করোনায় অধিকাংশ মানুষের চিকিৎসা লাগে না। ঘরোয়া চিকিৎসায়ই তারা সুস্থ হয়ে যায়। কথাটা সত্য। বিশেষ করে যুবাদের জন্য। আবার, যারা আক্রান্ত হয়েছিলো তারাও এর সুবিধা নিতে পারে। যেমন, সরকারি কর্মচারী আক্রান্ত হলেই ৫ লক্ষ করে টাকা পাবে। এখন যদি প্রকাশ হয়ে যায় তবে বিশাল অংকের টাকা খসে যাবে। এছাড়াও সরকার অনেকটা হু এর পথে হাটছে। টাকা খেয়ে ওষুধ কোম্পানি প্রমোট করারনোর প্রবনতা হু এর অনেক আগে থেকেই আছে
। সরকারও অনেকটা তাই করছে। করোনায় লাভ অনেক।
এছাড়াও আরো একটা ব্যাপার হলো, সরকারের একটা মহল কর্পোরেটোক্রেসি অবলম্বন করার পথে হাটছে। যাতে সর্বোচ্চ লাভ হবে তাদের। এটা আর করা হবে না। অন্য একটা লেখায় কর্পোরেটোক্রেসি জিনিসটা বুঝিয়ে বলবো।
মোট কথা জাফরুল্লাহর এন্টিবডি কিট হলো সরকারের জন্য লস প্রজেক্ট, তাই সরকার রিফিউজ করেছে। এটা আমার ধারনা।
[WHO এর দুর্নীতির রেফারেন্স লিংকঃ https://www.researchgate.net/publication/281876323_Why_the_Corruption_of_the_World_Health_Organization_WHO_is_the_Biggest_Threat_to_the_World's_Public_Health_of_Our_Time]
কি এই বিশেষ করোনার কিট?
এই বিশেষ করোনার কিটের সাহায্য জানা যাবে যে কোন ব্যাক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো কি না। অর্থাৎ, ধরুন আপনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন কিন্তু কোন উপসর্গ দেখা যায়নাই, যার কারনে আপনি টেস্ট করান নাই। আর আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হওয়ায় আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এই কিটের মাধ্যমে টেস্ট করলে বুঝা যাবে আপনার শরীরের করোনা প্রবেশ করেছিলো কি না।
সরকারের এই রিফিউজ কেন? কারন হচ্ছে লস প্রজেক্ট।
আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করবে, টেস্ট করালে আবার সরকারের লস প্রজেক্ট হবে কিভাবে? -- আমি বলবো, যেহেতু এটা এন্টিবডি কিট সেহেতু এর দ্বারা টেস্ট করালে সহজেই বুঝা যাবে যে কে আক্রান্ত হয়েছিলো এবং সুস্থ হয়ে গিয়েছিলো। আমি আরো বুঝিয়ে বলছি, ধরুন আপনি আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন। কোন চিকিৎসা লাগে নাই। এখন এই কিট দিয়ে টেস্ট করালে দেখা যাবে এমন শত শত আবাল বৃদ্ধ বনিতাদের মাঝে বেশির ভাগই বিনা চিকিৎসায় সুস্থ হয়েছেন। ফলে মানুষের আতঙ্ক অনেকটাই কমবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্রিফিং এ প্রায়ই বলেন, করোনায় অধিকাংশ মানুষের চিকিৎসা লাগে না। ঘরোয়া চিকিৎসায়ই তারা সুস্থ হয়ে যায়। কথাটা সত্য। বিশেষ করে যুবাদের জন্য। আবার, যারা আক্রান্ত হয়েছিলো তারাও এর সুবিধা নিতে পারে। যেমন, সরকারি কর্মচারী আক্রান্ত হলেই ৫ লক্ষ করে টাকা পাবে। এখন যদি প্রকাশ হয়ে যায় তবে বিশাল অংকের টাকা খসে যাবে। এছাড়াও সরকার অনেকটা হু এর পথে হাটছে। টাকা খেয়ে ওষুধ কোম্পানি প্রমোট করারনোর প্রবনতা হু এর অনেক আগে থেকেই আছে
। সরকারও অনেকটা তাই করছে। করোনায় লাভ অনেক।
এছাড়াও আরো একটা ব্যাপার হলো, সরকারের একটা মহল কর্পোরেটোক্রেসি অবলম্বন করার পথে হাটছে। যাতে সর্বোচ্চ লাভ হবে তাদের। এটা আর করা হবে না। অন্য একটা লেখায় কর্পোরেটোক্রেসি জিনিসটা বুঝিয়ে বলবো।
মোট কথা জাফরুল্লাহর এন্টিবডি কিট হলো সরকারের জন্য লস প্রজেক্ট, তাই সরকার রিফিউজ করেছে। এটা আমার ধারনা।
[WHO এর দুর্নীতির রেফারেন্স লিংকঃ https://www.researchgate.net/publication/281876323_Why_the_Corruption_of_the_World_Health_Organization_WHO_is_the_Biggest_Threat_to_the_World's_Public_Health_of_Our_Time]
Comments
Post a Comment