দেশে কর্পোরেটোক্রেসি অবলম্বন এর ব্যাপারে কিছু কথা
কথা হচ্ছে, আমেরিকা ও ইজরায়েল এর মতো দেশে কর্পোরেটোক্রেসি অবলম্বন হতে পারে। মহামারী পরবর্তী সময়ে এটি দিনকে দিন প্রবল ভাবে বৃদ্ধি পাবে৷ যা হলুদ মিডিয়া কোন দিনও সামনে আসতে দিবে না।
আসলে কর্পোরেটক্রেসি হলো বিশ্বের শোষক দেশ গুলোর একটি ঘাতক অস্ত্র। তারা শোষন করবে, আপনি শোষিত হবেন। আর শোষন তখনই করতে পারবে, যখন আপনি দুর্বল হবেন। সবল দের শোষণ করা যায় না। দুর্বলের পাশাপাশি হতে হবে দায়বদ্ধ। তারা আপনাকে খাটিয়ে লাভ নিয়ে যাবে, আর আপনাকে দিবে ক্ষুদ্র পারিশ্রমিক। এই সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব সবলেরা দুর্বলের উপর দেখিয়ে থাকে। আর এই মহামারীর সুযোগ নিয়ে বহু অসাধু ক্ষমতাসীন এ পন্থা অবলম্বন করতে পারে৷ ফলে তাদের কুকীর্তির প্রভাব পড়বে সমগ্র দলের উপর। মূলত অপরাধ কিন্তু তারা একাই করেছে।
আর বর্তমানে অসাধুদের এই কর্পোরেটোক্রেসি পন্থা অবলম্বন অতীব জরুরি। কেননা এটাই যোগ্য সময়। যখন চারিদিকে লকডাউন, উৎপাদন বন্ধ! তখনই দেশের হত দরিদ্রদের এই পন্থা অবলম্বন করে একটি বড় লভ্যাংশের মুখ দেখার আশা নিয়ে স্বল্প মূল্যে সেসব মানুষদের খাটিয়ে নিবে। আওয়ামী নেতাদের মাঝে এই কর্পোরেটোক্রেসি মনোভাব অনেক আগে থেকেই আছে।
এর সাথে আবার আন্তর্জাতিক রাজনীতিও জরিত (https://bit.ly/2SiSsKJ)। একটা কথা হলো, এই কর্পোরেটোক্রেসি সিস্টেমে দেশের দরিদ্র জনগণকে দাস বানানোর প্রয়াসে তাদের একদম অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দেয়া দরকার, যাতে করে সহজেই তাদের দিয়ে খাটিয়ে নেয়া যায়। মোট কথা এই মহামারীর সুযোগ নিয়ে ক্ষমতাসীনদের একটি গ্রুপ দেশের দরিদ্র জনগণের একটি অংশকে তাদের সহজলভ্য দাস বানানোর প্রয়াসে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু বানিয়ে দেয়ার একটি প্রপাগাণ্ডা নিয়েছে। যার সুদুর প্রসারী ফলাফল জাতি খুব তাড়াতাড়িই দেখতে পাবে।
যাক। এই হলো বর্তমান হালচাল।
আসলে কর্পোরেটক্রেসি হলো বিশ্বের শোষক দেশ গুলোর একটি ঘাতক অস্ত্র। তারা শোষন করবে, আপনি শোষিত হবেন। আর শোষন তখনই করতে পারবে, যখন আপনি দুর্বল হবেন। সবল দের শোষণ করা যায় না। দুর্বলের পাশাপাশি হতে হবে দায়বদ্ধ। তারা আপনাকে খাটিয়ে লাভ নিয়ে যাবে, আর আপনাকে দিবে ক্ষুদ্র পারিশ্রমিক। এই সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব সবলেরা দুর্বলের উপর দেখিয়ে থাকে। আর এই মহামারীর সুযোগ নিয়ে বহু অসাধু ক্ষমতাসীন এ পন্থা অবলম্বন করতে পারে৷ ফলে তাদের কুকীর্তির প্রভাব পড়বে সমগ্র দলের উপর। মূলত অপরাধ কিন্তু তারা একাই করেছে।
আর বর্তমানে অসাধুদের এই কর্পোরেটোক্রেসি পন্থা অবলম্বন অতীব জরুরি। কেননা এটাই যোগ্য সময়। যখন চারিদিকে লকডাউন, উৎপাদন বন্ধ! তখনই দেশের হত দরিদ্রদের এই পন্থা অবলম্বন করে একটি বড় লভ্যাংশের মুখ দেখার আশা নিয়ে স্বল্প মূল্যে সেসব মানুষদের খাটিয়ে নিবে। আওয়ামী নেতাদের মাঝে এই কর্পোরেটোক্রেসি মনোভাব অনেক আগে থেকেই আছে।
এর সাথে আবার আন্তর্জাতিক রাজনীতিও জরিত (https://bit.ly/2SiSsKJ)। একটা কথা হলো, এই কর্পোরেটোক্রেসি সিস্টেমে দেশের দরিদ্র জনগণকে দাস বানানোর প্রয়াসে তাদের একদম অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দেয়া দরকার, যাতে করে সহজেই তাদের দিয়ে খাটিয়ে নেয়া যায়। মোট কথা এই মহামারীর সুযোগ নিয়ে ক্ষমতাসীনদের একটি গ্রুপ দেশের দরিদ্র জনগণের একটি অংশকে তাদের সহজলভ্য দাস বানানোর প্রয়াসে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু বানিয়ে দেয়ার একটি প্রপাগাণ্ডা নিয়েছে। যার সুদুর প্রসারী ফলাফল জাতি খুব তাড়াতাড়িই দেখতে পাবে।
যাক। এই হলো বর্তমান হালচাল।
Comments
Post a Comment