তাদের কি কোন অনুভূতি নেই?
আওয়ামিলীগ সরকারের প্রতি যারা সবচেয়ে বেশি সমর্থন দিয়ে থাকে, তারা হচ্ছে বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আর আওয়ামীলিগ যাদের সবচেয়ে বেশি সুযোগ দিয়ে থাকে, তারাও সেই সনাতন ধর্মাবলম্বীদেরই। যাই হোক, এত কিছুর পরও আমি কেন এখানে আসলাম সমালোচনা করতে! এটাই এখন প্রশ্ন। প্রশ্নের উত্তরও আছে। লেখা সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন। বুঝতে পারবেন.....
তো, কথা হচ্ছে, আমি কেন সেই অন্ধ সমর্থন নিয়ে কথা বলতে আসলাম? কারন, আগামী ৩০ জানুয়ারি ২০২০ ইং তারিখ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। আবার ঐ একই দিন, সেই সনাতন ধর্মাবলম্বী দের স্বরস্বতী পূজা। হিন্দুধর্মের বিশ্বাস মতে স্বরস্বতী হচ্ছে বিদ্যার দেবী। আর সামনে হচ্ছে, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা। এরই মাঝে নির্বাচন কমিশন একটা ধর্মাবলম্বীর উৎসব এর দিনে ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করে কাজটা বোধ করি ঠিক করেনি।
আর এই কারনেই তারা মানে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা গেছেন বেজায় চটে। সবারই প্রশ্ন একটা! সংখ্যালঘুদের কি অনুভূতি নেই? স্বরস্বতী পূজার দিন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করা হলো কেন?
ব্যাপারটা আমারো ভালো লাগেনি। যাদের আপনারা এত প্রেফার করেন, তাদের উৎসবের কথাটা মাথায় রাখলেন না! কাজটা কি ঠিক হলো? না হয় নি। -- আচ্ছা দাঁড়ান..... কাজ ঠিক বেঠিকের কথা বলছি! আপনাদের কোন কাজটা ঠিক ছিলো, তা ই দেখতে চাচ্ছিলাম আরকি! এই যে হিন্দুদের লোক দেখানো সমর্থন জানান আর বাকি বাঁশটা মুসলিমদের দেন, এটা সবটাই রাজনৈতিক কারনে। ভোটটা কোনভাবে আদায় করতে পারলেই হয়।
এখন দিনকাল এমন হয়েছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে হিন্দুরা যে যার মত প্রকাশ্যে গালি দিচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছে না। এখন প্রশ্ন, আমরা মুসলিমরা কয়বার হিন্দুদের ধর্মীয় বিষয়ে কথা বলি? আমরা কথা বলিই না। -- যাক, এখন বলতে পারেন, যাদের পক্ষে কথা বলতে আসছেন, এখন তাদের বিরুদ্ধেই বলা শুরু করে দিয়েছেন! হাস্যকর!
না তাদের বিরুদ্ধে বলছি না। আমি আগেই বলেছি, সরকারের লোক দেখানো সমর্থন। আবারো বললাম "লোকদেখানো সমর্থন "! এই লোক দেখানো সমর্থন এর জন্য একটা সম্প্রদায় নামে মাত্র সমর্থন পাচ্ছে, আর বাকিরা হচ্ছে বঞ্চিত। কিন্তু, যদি ন্যায় বিরাজ করত দেশে এমনটা আর হতো না।
আর, নির্বাচন! আরে ওটা তো একটা নাটক মাত্র। প্রার্থী আগে থেকেই নির্বাচিত হয়ে আছে। ৩০ জানুয়ারি সেটা প্রকাশ হবে আরকি। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একটা ইতিহাস হয়েছিলো। ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি একটা ইতিহাস হবে। নির্বাচন কমিশন যেখানে পরাধীন, সেখানে আমরা জনগণের এসব ইতিহাস দেখাটা একটা সাধারণ ব্যাপার।
হিন্দু ভাইদের প্রতি একটা কথাই বলি। ভাই, ৩০ জানুয়ারির ঐটারে নির্বাচন হিসেবে নিয়েন না! কারন ওটা শুধুই লোক দেখানো একটা নির্বাচন। প্রার্থী আগে থেকেই নির্বাচিত। তারা সরকার দল সমর্থিত প্রার্থী। ঐদিন যেমন আপনাদের একটা উৎসব। তেমনি সরকার দল সমর্থিত প্রার্থীরও উৎসব। -- আরে ভাই সবই দেখা যে। আর এই কথা গুলোকেই সান্ত্বনা হিসেবে ধরে নেন! এছাড়া আর কি ই বা বলবো! বলেন❓দেশে এখন রাজতন্ত্র চলে। যেখানে রাজার ইচ্ছাই সব!.........
তো, কথা হচ্ছে, আমি কেন সেই অন্ধ সমর্থন নিয়ে কথা বলতে আসলাম? কারন, আগামী ৩০ জানুয়ারি ২০২০ ইং তারিখ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। আবার ঐ একই দিন, সেই সনাতন ধর্মাবলম্বী দের স্বরস্বতী পূজা। হিন্দুধর্মের বিশ্বাস মতে স্বরস্বতী হচ্ছে বিদ্যার দেবী। আর সামনে হচ্ছে, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা। এরই মাঝে নির্বাচন কমিশন একটা ধর্মাবলম্বীর উৎসব এর দিনে ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করে কাজটা বোধ করি ঠিক করেনি।
আর এই কারনেই তারা মানে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা গেছেন বেজায় চটে। সবারই প্রশ্ন একটা! সংখ্যালঘুদের কি অনুভূতি নেই? স্বরস্বতী পূজার দিন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের দিন ধার্য করা হলো কেন?
ব্যাপারটা আমারো ভালো লাগেনি। যাদের আপনারা এত প্রেফার করেন, তাদের উৎসবের কথাটা মাথায় রাখলেন না! কাজটা কি ঠিক হলো? না হয় নি। -- আচ্ছা দাঁড়ান..... কাজ ঠিক বেঠিকের কথা বলছি! আপনাদের কোন কাজটা ঠিক ছিলো, তা ই দেখতে চাচ্ছিলাম আরকি! এই যে হিন্দুদের লোক দেখানো সমর্থন জানান আর বাকি বাঁশটা মুসলিমদের দেন, এটা সবটাই রাজনৈতিক কারনে। ভোটটা কোনভাবে আদায় করতে পারলেই হয়।
এখন দিনকাল এমন হয়েছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে হিন্দুরা যে যার মত প্রকাশ্যে গালি দিচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছে না। এখন প্রশ্ন, আমরা মুসলিমরা কয়বার হিন্দুদের ধর্মীয় বিষয়ে কথা বলি? আমরা কথা বলিই না। -- যাক, এখন বলতে পারেন, যাদের পক্ষে কথা বলতে আসছেন, এখন তাদের বিরুদ্ধেই বলা শুরু করে দিয়েছেন! হাস্যকর!
না তাদের বিরুদ্ধে বলছি না। আমি আগেই বলেছি, সরকারের লোক দেখানো সমর্থন। আবারো বললাম "লোকদেখানো সমর্থন "! এই লোক দেখানো সমর্থন এর জন্য একটা সম্প্রদায় নামে মাত্র সমর্থন পাচ্ছে, আর বাকিরা হচ্ছে বঞ্চিত। কিন্তু, যদি ন্যায় বিরাজ করত দেশে এমনটা আর হতো না।
আর, নির্বাচন! আরে ওটা তো একটা নাটক মাত্র। প্রার্থী আগে থেকেই নির্বাচিত হয়ে আছে। ৩০ জানুয়ারি সেটা প্রকাশ হবে আরকি। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একটা ইতিহাস হয়েছিলো। ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি একটা ইতিহাস হবে। নির্বাচন কমিশন যেখানে পরাধীন, সেখানে আমরা জনগণের এসব ইতিহাস দেখাটা একটা সাধারণ ব্যাপার।
হিন্দু ভাইদের প্রতি একটা কথাই বলি। ভাই, ৩০ জানুয়ারির ঐটারে নির্বাচন হিসেবে নিয়েন না! কারন ওটা শুধুই লোক দেখানো একটা নির্বাচন। প্রার্থী আগে থেকেই নির্বাচিত। তারা সরকার দল সমর্থিত প্রার্থী। ঐদিন যেমন আপনাদের একটা উৎসব। তেমনি সরকার দল সমর্থিত প্রার্থীরও উৎসব। -- আরে ভাই সবই দেখা যে। আর এই কথা গুলোকেই সান্ত্বনা হিসেবে ধরে নেন! এছাড়া আর কি ই বা বলবো! বলেন❓দেশে এখন রাজতন্ত্র চলে। যেখানে রাজার ইচ্ছাই সব!.........
Comments
Post a Comment