নোভেল করোনা ভাইরাস
করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি চীনে। করোনা ভাইরাস বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। তবে সব গুলো বিপদজনক নয়। খুবই বিপদজনক হলো MERS এবং SERS। MERS - Muddle East Respiratory Syndrome। আর SERS - Severe Respiratory Syndrome। এই দুইটি খুবই মারাত্মক ভাইরাস৷ এদের মাঝে MERS এ আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশের একজন ডাক্তারও মধ্যপ্রাচ্যে কোন একটি দেশ, সম্ভবত সৌদি আরবে মারা গিয়েছিলেন। এসব গুলির ব্যাপারে মানুষ আগেই অবগত ছিলো। কিন্তু, এর চেয়েও ভয়ানক হচ্ছে উহান করোনা ভাইরাস। এই উহান করোনা ভাইরাস চীনের উহান প্রদেশ থেকে প্রথম আবিষ্কার করা হয়। এর উৎপত্তি হয় কোন একটি বাজার থেকে। এই উহান করোনা ভাইরাস বাদুর ও সাপ থেকে ছড়ায়। এর কোন প্রতিষেধক নেই। আপনার সুস্থতা নির্ভর করে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কতটুকু, তার উপর। আর হ্যা, এই রোগটি কিন্তু ছুঁয়াচে। মানুষের হাত, মুখ, ও ব্যাবহৃত কাপড় থেকে এই রোগ বেশি ছড়ায়। তাই সাবধানে থাকতে হবে।
.
বর্তমানে ধারনা করা হচ্ছে, এই উহান করোনা ভাইরাসের মহামারীতে বিশ্বে অন্তত ৬ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে। এর কোন প্রতিষেধক নেই। আপনার দেহই এর প্রতিষেধক।
.
কিভাবে বুঝবেন? - করোনার সব প্রজাতিই সাধারণত নাক, সাইনাস ও গলার উপরের অংশে সংক্রমণ ঘটায়। তাই, একমাত্র বুঝার উপায় হলো, ঠান্ডা বা, সর্দি লাগলে নাক অথবা গলার কালচার টেস্ট।
.
বেঁচে থাকার উপায় -- আসলে মহামারী ছড়িয়ে পড়লে সে ক্ষেত্রে আপনার সচেতনতাই আপনাকে বাঁচাবে। আর, মহামারী ছড়ানোর আগে, --
১. ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলুন।
২. ভালো ভাবে সাবান ও হাল্কা গরম পানি ব্যাবহার করতে হবে হাত ধোয়ার ক্ষেত্রে। পরিষ্কার কাপড় ব্যাবহার করতে হবে হাত মোছার ক্ষেত্রে।
৩. অপরিষ্কার হাত নাক-মুখের কাছে নেয়া থেকে বিরত থাকা লাগবে।
৪. আক্রান্ত ব্যাক্তির কাছে যাওয়া যাবে না।
৫. খোলা অবস্থায় ফেলে রাখা ফলের রস (যেমনঃ খেজুরের রস) পরিহার করতে হবে।
.
সব কিছুর উর্ধে আল্লাহ। তিনি যদি মৃত্যু লিখে রাখেন, তবে তো মরতেই হবে। সব সচেতনতা হচ্ছে, সেই মৃত্যু থেকে পালানোর চেষ্টা মাত্র।
.
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই মহামারী থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
.
বর্তমানে ধারনা করা হচ্ছে, এই উহান করোনা ভাইরাসের মহামারীতে বিশ্বে অন্তত ৬ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে। এর কোন প্রতিষেধক নেই। আপনার দেহই এর প্রতিষেধক।
.
কিভাবে বুঝবেন? - করোনার সব প্রজাতিই সাধারণত নাক, সাইনাস ও গলার উপরের অংশে সংক্রমণ ঘটায়। তাই, একমাত্র বুঝার উপায় হলো, ঠান্ডা বা, সর্দি লাগলে নাক অথবা গলার কালচার টেস্ট।
.
বেঁচে থাকার উপায় -- আসলে মহামারী ছড়িয়ে পড়লে সে ক্ষেত্রে আপনার সচেতনতাই আপনাকে বাঁচাবে। আর, মহামারী ছড়ানোর আগে, --
১. ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলুন।
২. ভালো ভাবে সাবান ও হাল্কা গরম পানি ব্যাবহার করতে হবে হাত ধোয়ার ক্ষেত্রে। পরিষ্কার কাপড় ব্যাবহার করতে হবে হাত মোছার ক্ষেত্রে।
৩. অপরিষ্কার হাত নাক-মুখের কাছে নেয়া থেকে বিরত থাকা লাগবে।
৪. আক্রান্ত ব্যাক্তির কাছে যাওয়া যাবে না।
৫. খোলা অবস্থায় ফেলে রাখা ফলের রস (যেমনঃ খেজুরের রস) পরিহার করতে হবে।
.
সব কিছুর উর্ধে আল্লাহ। তিনি যদি মৃত্যু লিখে রাখেন, তবে তো মরতেই হবে। সব সচেতনতা হচ্ছে, সেই মৃত্যু থেকে পালানোর চেষ্টা মাত্র।
.
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই মহামারী থেকে হেফাজত করুক। আমিন।
Comments
Post a Comment